শুক্রবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১১

:Pধিক্কার জানাই বিসিবি ও বিশ্বকাপ আয়োজকদের:P

২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের যৌথ আয়োজক বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ইতিহাসে আরো একটি স্বর্ণপালক যুক্ত হলো। কিন্তু আমি সন্দীহান! এটা কি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জয় নাকি ভারতীয় সংস্কৃতির জয়। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদ্ভোধনী অনুষ্টান নিয়ে যে নাটকীয়তার খবর পেলাম, ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেট দেখার শখ আমার মিটে গেছে।
আমার প্রতিবাদের ভাষা: আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না... উঠুন! জাগুন!! যে যেভাবে পারেন প্রতিবাদ করুন!!! শীর্ষক ব্লগে লেখা পরে আমি তো রীতিমতো তাজ্জব হয়ে গেলাম। যদি ভারতীয়দের দিয়েই সব পারফরম্যান্স করাতে হয় তবে আয়োজকের খাতায় বাংলাদেশের নাম কেন? আমাদের কি কিছুই নেই? যদি আমাদের কিছু না ই থেকে থাকে তবে কেন আমাদের এ বশ্ত্র পরিধান? আসুন বশ্ত্রহীন হয়ে আমরা রাস্তায় নামি। আর যদি আমাদের সংস্কৃতি ঐতিহ্যে পরিপূর্ণ হয়ে থাকে তবে কেন ভারত থেকে ৫৮ জন প্রাণি আসবে পারফর্ম করতে? বচ্চন পরিবার দেখার জন্য তো আমরা আগ্রহ ভরে অপেক্ষা করি নি। অপেক্ষা করি নি ভারতীয়দের অশ্লীল নৃ্ত্য দেখতে।
আমরা দেখতে চাই আমাদের লালিত স্বপ্ন, আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের চাওয়া পাওয়া। তবে কেন আমাদের মাতৃভূমিতে ভীনদেশীদের নিয়ে এই নগ্ননৃ্ত্য?
আরো শুনলাম, বাংলাদেশ থেকে একমাত্র পারফর্মার “ইভা রহমান”, যিনি কিনা এ টি এন বাংলা টিভি চ্যানেলের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের সহধর্মিনী। ও আরেকটা কথা বলে রাখি এ টি এন বাংলা ই উদ্ভোধনী অনুষ্টানের ম্যানেজম্যান্ট করবে। লোকমুখে শোনা যায় ইভা রহমানের পর্ণো ভিডিও নাকি অনেকে ইন্টারনেটে দেখেছ। তবে উনি কি তার এই পারফরম্যান্স দেখাতেই মঞ্চে উঠবেন?
আমাদের এই সোনার দেশে কি আর কোনো শিল্পী নেই? আছে। আছে রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন, আব্দুল হাদি, জেমস, আইয়ুব বাচ্চু, হাবিব, মিলার মত অনেক বড় মাপের শিল্পীরা। কেন, তারা কি গান গাইতে জানেনা? তারা কি জানে না কিভাবে পারফর্ম করতে হয়? জানে ঠিকই, তবে তারা তো আর মাহফুজুর রহমানের শয্যাসঙ্গিনী না।
তবে উপরোল্লিখিত ব্লগারের মত করে আমি ও বলতে চাই(আয়োজকদের) দেশকে ধর্ষণ করতে নয়, ভালবাসতে শিখুন। দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে সম্মান দিতে শিখুন।
আর যদি দেশকে ধর্ষণ ই করতে হয় তবে বলুন! আমর নগ্ন হয়ে রাস্তায় নেমে আসি।

বুধবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১১

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম সমাবর্তন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম সমাবর্তন অনুষ্টিত হবে ১২ ই জানুয়ারী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সকাল ১০টায় সমাবর্তন অনুষ্টানের উদ্ভো্ধন করবেন মাননীয় রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ১১,১২,১৩ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় এ সব ধরণের ক্লাস ও পরীক্ষা স্তগিত করা হয়েছে।
প্রায় ৪২০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে এ সমাবর্তনে ডিগ্রী দেয়া হবে।

সোমবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১১

আমাদের দেশে তামাক চিবিয়ে খাওয়াটা অপরাধ নয়, কিন্তু তামাক পুড়িয়ে খাওয়াটা অপরাধ।

আমাদের উপমহাদেশের জন্য উপরের শিরোনামটি নিসন্দেহে সত্য। আমরা সিগারেট খাই তামাক পুড়িয়ে সেটা যদি অপরাধ হয় তবে আমরা যে পানের সাথে তামাক চিবিয়ে খাই সেটা কি?
 আসুন আমরা তামাক বর্জন করি!