বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১০

এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার মেলা আজ থেকে শুরু।

আজ থেকে শুরু হয়ে গেল কম্পিউটার মেলা।
স্থানঃ ই সি এস কম্পিউটার সিটি।
এবারের  কম্পিউটার মেলার স্লোগান হচ্ছে "তথ্যপ্রযুক্তির আলোয় বাংলাদেশ"।৪০০টির বেশি তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকছে। মেলায় প্রবেশমূল্য ১০ টাকা, তবে বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে প্রবেশ করতে পারবেন। ‘ডিজিটাল আইসিটি ফেয়ার ২০১০’ নামের এ মেলার মূল পৃষ্ঠপোষক তারহীন ওয়াইম্যাক্স সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠান কিউবি।

সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০

‘আমার স্বপ্ন’ ‘ইভটিজিংমুক্ত আমার দেশ’



স্বপ্ন……! স্বপ্নের তো কোন অভাব নেইএটাতো এক বিশাল ভান্ডারস্বপ্ন ভান্ডার যদি না থাকত, আমরা যদি স্বপ্ন না দেখতাম তাহলে আমাদের জীবনটা হয়তবা এমন হত না এখন যেমন আছেসবার ই স্বপ্ন থাকে, সবাই স্বপ্ন দেখেসব স্বপ্ন যে পূরণ হবে তা তো নয়, কিছু স্বপ্ন থেকে যাবে অধরা তাই বলে স্বপ্ন দেখতে তো আর বাধা নেইতাইতো আমি স্বপ্ন দেখি ইভটিজিংমুক্ত বাংলাদেশের

    বাংলাদেশের সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে, ইভটিজিং এক বিরাট হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে   মেয়েরা তো প্রায়সময় ই ইভটিজিংয়ের মত অসহ্যকর পরিস্থিতির শিকার হয়হয়তবা স্কুলের পথে, কলেজের রাস্তায়, প্রাইভেটে যেতে নতুবা কোন শপিংমলের সামনেরাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা বখাটে ছেলেরা প্রকাশ্যে সিগারেটের ধোয়া উড়ায়, আর কোন মেয়ে দেখলেই তাকে উত্যক্ত করার চেষ্টা করেকিন্তু কেন? যে ছেলেগুলো এই কাজ করে তারা কি জানেনা এই ইভটিজিংয়ের কারণে একটা মেয়ের কতোটা খারাপ লাগেমেয়েটার নিজেকে কতোটা অসহায় মনে হয়অনেকেই বেছে নেয় আত্নহত্যার মত কু‍‍‍সিত পথ
আমরা জানি, মানুষের জন্য কোনটাই অসম্ভব নয়হয়তবা আমাদের চেষ্টাই পারবে ইভটিজিং বন্ধ করতেআমি জানিনা, এটা আমার অধরা স্বপ্ন কিনাতবে এটা জানি, এই স্বপ্নকে ছুঁতে পারলে আমাদের দেশ উন্নতির পথে আর ও একধাপ এগিয়ে যাবেআসুন না, আমরা নারীজাতিকে সম্মান দিতে শিখি, তাদের চলাফেরার পথটা আরো সহজ করে তুলি
দেখবেন এই দেশটা সোনার বাংলাদেশ হতে বেশি দিন লাগবে না
ইভটিজিংমুক্ত দেশ গঠনে অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে শুরু হোক আমাদের হাজার মাইল পদযাত্রার প্রথম পদক্ষেপ, হাজারো ভবিষ্য জননী রক্ষার সুদৃড় শপথ
                            
আফসারা রুবাইয়াত খান মীম
                             এইচ.এস.সি, ২য় বষ,
                             বৃন্দাবন সরকারী কলেজ, হবিগঞ্জ

রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১০

শীর্ষ ৩০ আউটসোর্সিং দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি আউটসোর্সিং কাজ করা দেশগুলোর শীর্ষ ৩০ তালিকায় বাংলাদেশের নাম যুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি বিশ্বখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তি গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গার্টনারের এক সমীক্ষায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে বিশ্বের প্রথম ৩০টি আউটসোর্সিং দেশ হিসেবে বাংলাদেশের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়। গতকাল রোববার ঢাকায় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি বিজ্ঞান এবং আইসিটি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বলেন, বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের নাম আউটসোর্সিং খাতে এসেছে, যা সত্যিই খুশির খবর। তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির নানা খাতে সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে হাইটেক পার্ক, সফটওয়্যার পার্কের মতো বেশ কিছু কাজ হয়েছে এবং ডিজিটাল সইয়ের ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিও হয়েছে। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন বেসিস সভাপতি মাহবুব জামান, সিনিয়র সহসভাপতি এ কে এম ফাহিম মাশরুর, সহসভাপতি ফারহানা এ রহমান, মহাসচিব ফোরকান বিন কাশেমসহ বেসিসের নির্বাহী কমিটির সদস্যরা। সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের জন্য এ স্বীকৃতি একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। এ বছর বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের আর চারটি দেশ নতুনভাবে তালিকায় যুক্ত হয়েছে এবং এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের স্থান নবম। এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ভারত, চীন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। মোট ১০টি বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে এ তালিকায় ছিল মূল্য সুবিধা, জনশক্তি, শিক্ষা পদ্ধতি, অবকাঠামো, সরকারি সহযোগিতা, ভাষা ইত্যাদি।
এ কাজকে আরও শক্তিশালী ও ভালোভাবে এগিয়ে নিতে দ্রুত দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্ল স্থাপনসহ একাধিক সফটওয়্যার প্রকৌশলী পার্ক স্থাপন, সরকারি ও বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ কাজে লাগিয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনশক্তি তৈরি এবং তাদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। ইতিমধ্যে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বেসিস ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম) প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।

শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১০

খুলনায় কালথেকে কম্পিউটার মেলা

খুলনা কম্পিউটার সমিতির বার্ষিক মেলা আগামীকাল সোমবার থেকে খুলনা মহানগরের জলিল টাওয়ার কম্পিউটার মাকের্টে শুরু হচ্ছে।তিন দিনের এ মেলা উপলক্ষে গতকাল শনিবার দুপুরে কম্পিউটার সমিতি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে খুলনা কম্পিউটার মেলা-২০১০-এর আহ্বায়ক আহমেদ কবির জানান, খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের অন্যতম দাবি আইটি ভিলেজ স্থাপন। কম্পিউটার মেলাকে সামনে রেখে এ দাবি পুনরায় উল্লেখ করা হবে।
মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের জন্য আকর্ষণীয় ছাড় ও পুরস্কারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সকাল নয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। এবারও মেলায় প্রবেশমূল্য থাকবে ১০ টাকা। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো প্রবেশমূল্য লাগবে না। সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, মেলায় ৩৯টি স্থায়ী স্টল থাকবে। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি খুলনা শাখার চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম, সমিতির সভাপতি মনিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মিয়া মো. সালাহ উদ্দিনসহ অনেকে প্রমুখ।